Posts

Featured Post

হার্ট অ্যাটাকের একমাস আগে নারীর শরীরে দেখা দেয় যে লক্ষণ

Image
হার্ট অ্যাটাকের একমাস আগে নারীর শরীরে দেখা দেয় যে লক্ষণ হার্ট অ্যাটাকের একমাস আগে নারীর শরীরে দেখা দেয় যে লক্ষণ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ (সিভিডি) বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর প্রধান কারণ। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন  (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, প্রতিবছর আনুমানিক ১৭.৯  মিলিয়ন মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী হার্ট অ্যাটাক ও  স্ট্রোক। তথ্য অনুসারে, ৫টির মধ্যে চারটিরও বেশি মৃত্যু  হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে। হার্ট অ্যাটাককে ‘নীরব ঘাতক’ বলা হয়। হার্ট অ্যাটাক যে কাউকে প্রভাবিত করতে পারে, বিশেষ করে যাদের বয়স ৫০ বা তারও বেশি। যাই হোক, অল্পবয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের সংখ্যা বর্তমানে অনেক বেড়েছে। কীভাবে হার্ট অ্যাটাক হয়? হার্ট অ্যাটাক হৃৎপিণ্ডে পুষ্টিসমৃদ্ধ রক্ত ও অক্সিজেনের অভাবকে নির্দেশ করে। এটি তখনই ঘটে যখন একটি ধমনী, যা হৃৎপিণ্ডে রক্ত ও অক্সিজেন পাঠায় তা ব্লক হয়ে যায়। হার্টের ধমনীতে চর্বিযুক্ত, কোলেস্টেরল-ধারণকারী জমাসহ বিভিন্ন কারণে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যখন এই ফ্যাটি জমা বা ফলক ফেটে যায়, তখন এটি রক্ত জমাট বাঁধে। যা ধমনীগুলোকে ব্লক করে ও শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত ...

হার্ট ব্লক: কারণ ও লক্ষণ

Image
  হার্ট ব্লকের কারণ ও লক্ষণ হার্ট ব্লক বা হার্ট অ্যাটাক হলো হৃদয়ের মাংশপেশির সর্বোচ্চ পর্যায়ে রক্তপ্রবাহে বাধা হওয়া। এটি মূলত একটি ক্যালসিয়াম ও কোলেস্টেরলের বিদ্যমান পৃথিবীর পর্যায়ের নলে স্থাপিত হতে পারে। এই নলটি জানাও হয় "আথেরোসক্লেরোসিস"। এই আথেরোস্ক্লেরোটিক প্লাক হার্টের মাংশপেশির প্রান্তীয় পর্যায়ে জমা হয়ে সেই জায়গায় আপচয় গঠিত হয়ে ব্লক সৃষ্টি করে। হার্ট ব্লকের কিছু লক্ষণ হতে পারে: ১. ব্যাথা বা প্রেসার মুখে হতে পারে, সাধারণভাবে বৃদ্ধি করতে পারে। ২. শ্বাসকষ্ট অথবা সাংঘাতিক অসুবিধা অনুভব করতে পারে। ৩. বমি বা মিউসেলের জন্য আবেগ অনুভব করতে পারে। ৪. বুকে অবস্থিত স্থানে ব্যাথা বা সমান্তরাল ব্যাথা অনুভব করতে পারে। ৫. মুখের চারপাশে বা বাহুতে ব্যথা অনুভব করতে পারে। ৬. আত্মবিশ্বাস হারিয়ে যেতে পারে, অস্বাস্থ্যকর প্রতিক্রিয়ার সাথে একসঙ্গে। হার্ট ব্লকের জন্য বৃদ্ধ প্রবিণ লোক, অতিরিক্ত ওজনের লোক, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেশি থাকতে পারে। যদি আপনি এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে গুরুত্ব দিন।

ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত

Image
ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত: স্বাস্থ্যকর খাবার সিলেক্ট করুন: কার্বোহাইড্রেট, শর্বত, মিষ্টি, সাত্ত্বিক খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করুন। প্রোটিন, ফাইবার, ওমেগা-৩ ধরনের খাবার সেবন করা উচিত। স্বাস্থ্যকর খাবার সিলেক্ট করুন ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। দৈনিক ব্যায়াম সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন। ওজন  নিয়ন্ত্রণ করুন: শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে। ডায়বেটিস মেডিকেশন নিন: ডাক্তারের পরামর্শ মেনে ডায়বেটিস মেডিকেশন সঠিকভাবে সেবন করুন। নিয়মিত চেকআপ: ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ডাক্তারের সাথে চেকআপ করা গুরুত্বপূর্ণ। এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য পাওয়া সম্ভব। তবে, আপনার ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য অবস্থা এবং ডায়বেটিসের প্রকার মৌলিকভাবে ভিন্ন হতে পারে, তাই ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই মেনে চলুন।

শরীরের ওজন কমানোর উপায় বা ওজন কমাতে আদার ভূমিকা

Image
 শরীরের ওজন কমানোর উপায় বা ওজন কমাতে আদার ভূমিকা আদার মাধ্যমে কত দ্রুত ওজন কমানো যায় সেই বিষয়ে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করতে যাচ্ছি,বন্ধুরা মসলা হিসেবে আদা আমরা বিভিন্ন তরকারি তে ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আদা শরীরের ওজন হ্রাস করার পাশাপাশি আমাদের সর্দি সহ বিভিন্ন রোগ দূর করার ক্ষেত্রে দারুন কাজ করে থাকে। আজকে আমরা আদার সেই গুন গুলো নিয়ে আলোচনা করবো, আদা কিভাবে আমাদের অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে তাহলে বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে দ্রুত জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আদার ব্যবহারের মধ্য দিয়ে খুব দ্রুত আমরা নিজেদের বাড়তি ওজন ছেঁটে ফেলে নিজেকে খুব সুন্দর ও স্মার্ট দেখাতে পারি। শরীরের ওজন কমাতে আদার ভূমিকাঃ প্রত্যেকটা বিষয়ে একটা নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন থাকে, একই ভাবে আমরা যদি শরীরের বাড়তি ওজন কমিয়ে ফেলতে চায় বিভিন্ন ধরনের ডায়েট চার্ট বা ওষুধ ব্যবহারের সাথে সাথে যে দুইটা জিনিস অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে তা হলো নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম ও ঘুম।   অর্থাৎ দৈনিক সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম নিয়মিত আমাদের যেতে হবে। সাথে সাথে শারীরিক এক্সারসাইজ আমাদের তালিকার মধ্যে রাখতে হবে। এর সাথে স...

যে ৫টি লক্ষণ দেখলে ডায়াবেটিস রোগের পরীক্ষা করাতে হবে

Image
    যে ৫ টি লক্ষণ দেখলে ডায়াবেটিস রোগের পরীক্ষা করাতে হবে ডায়াবেটিস আছে এমন রোগীদের অন্তত ৫০ শতাংশ জানেন না যে,  তার ডায়াবেটিস আছে। এ কারণে ডায়াবেটিস সম্পর্কে সবার সচেতনতা  বৃদ্ধি খুব জরুরি। জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান (নিপোর্ট)- এর একটি জরিপে   দেখা গেছে, দেশে মোট ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ১০ লাখ।  এদের মধ্যে ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সীদের সংখ্যা ২৬ লাখ আর ৩৫ বছরের বেশি  বয়সীদের সংখ্যা ৮৪ লাখ। যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকে, তারা প্রথমদিকে এই রোগে আক্রান্ত  হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পারেন না। কারণ এটা হচ্ছে ধীরগতির ঘাতক। যার হয়েছে,  সেদিনই তাকে বিপদে ফেলবে না, কিন্তু আস্তে আস্তে তার শরীরের ক্ষয় করে দেবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস অশনাক্ত থাকলে বা চিকিৎসা না হলে কিডনি,  লিভার, চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই সঙ্গে শরীরের ত্বক নষ্ট হয়ে যায়, চুল পড়ে যায়। শরীরের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গও ক্ষতির শিকার হতে পারে। যারা যত বেশি শারীরিক পরিশ্রম করবেন, প্রতিদিন যদি অ...

প্যারাথাইরয়েড হরমোন কী ?

Image
প্যারাথাইরয়েড হরমোনটি থাইরয়েড গ্রন্থির পিছনে অবস্থিত  চারটি প্যারাথাইরয়েড  গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হয়, যা ঘাড়ের মধ্যে  ছোট গ্রন্থি। প্যারাথাইরয়েড হরমোন রক্তে  ক্যালসিয়ামের মাত্রা গুলি নিয়ন্ত্রণ করে, মূলত মাত্রা খুব কম হলে বৃদ্ধি করে। \ এটিকিডনি,  হাড় এবং অন্ত্রের উপর তার ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে এটি করে: হাড় - প্যারাথাইরয়েড হরমোন হাড়ের বৃহত ক্যালসিয়াম স্টোর থেকে  রক্তের প্রবাহে ক্যালসিয়ামের উত্সাহ জাগিয়ে তোলে। এটি হাড়ের ধ্বংস  বৃদ্ধি করে এবং নতুন হাড়ের গঠন হ্রাস করে। কিডনি - প্যারাথাইরয়েড হরমোন প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের  ক্ষতি হ্রাস করে।  প্যারাথাইরয়েড হরমোন কিডনিতে সক্রিয় ভিটামিন  ডি উত্পাদন উত্সাহিত করে। অন্ত্রের - প্যারাথাইরয়েড হরমোন পরোক্ষভাবে অন্ত্রের খাদ্য থেকে  ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়ায়, ভিটামিন ডি বিপাকের প্রভাবগুলির মাধ্যমে। প্যারাথাইরয়েড হরমোন কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়? প্যারাথাইরয়েড হরমোন প্রধানত প্যারাথাইরয়েড গ্রন্থিতে রক্তে ক্যালসিয়াম মাত্রার  নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। রক্তে...

ডায়বেটিস থেকে বাঁচতে নিয়মিত খান মেথি দানা

Image
ডায়বেটিস থেকে বাঁচতে নিয়মিত খান মেথি দানা ডায়বেটিস ছাড়াও ক্যানসার প্রতিরোধ করতে মেথি খুব কার্যকর। হজম পক্রিয়া ভালো করতেও মেথির বিকল্প নেই। অ্যাসিডিটির সমস্যায় অবর্থ্য মেথির বীজ।    ভোজন রসিক মানুষেমানুষের কাছে মেথি খুব জনপ্রিয় মশলা।কিন্তু রান্নার স্বাদ বাড়ানো ছাড়া এর গুন আনেক।আধনিক গবেষণা বলছে,ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকতে নিয়মিত মেথি খাওয়া খুব দরকার।111 ২০১৫ সালের এক সমীক্ষার ফলাফল বলছে নিয়মিত ১০ গ্রাম মেথি গরম জলে ভিজিয়ে রেখে খেলে টাইপ টু ডায়াবিটিসের ঝুঁকি আনেকটাই কমে। ইন্টারন্যশনাল জর্নাল ফর ভিটামিন এন্ড  নিউট্রেশন রিসার্চ-এ প্রকাশিত হওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে মেথি দানার জল ডায়বেটিস রোগীদের ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।                  রান্নায় মেথি  ব্যবহার করতে হলে আন্তত পক্ষে তিন থেকে চার  ঘন্টা জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে।এতে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যাবে। কী উপায়ে মেথি  দানা খেলে সবচেয়ে ভাল উপকার হ...